লেনদেনের মৌলিক বৈশিষ্ট্য :

১. লেনদেনের ফলে ব্যবসায়ের আর্থিক অবস্থায় (A=L+OE) অবশ্যই পরিবর্তন আসবে
২. লেনদেন অবশ্যই আর্থিক মূল্যে পরিমাপযোগ্য
৩. পণ্য দ্রব্য বা সেবার বিনিময় থাকতে হবে
৪. দ্বৈতসত্ত্বার অধিকারী হতে হবে (ডেবিট ও ক্রেডিট)
 
লেনদেন লিপিবদ্ধ করার ভিত্তি : সাধারণত ২টি ভিত্তির উপরে লেনদেনকে লিপিবদ্ধ করা হয়-
১. বকেয়া ভিত্তি বা প্রাপ্য-প্রদেয় ভিত্তি
২. নগদান ভিত্তি
 
১. বকেয়া বা প্রাপ্য-প্রদেয় ভিত্তি : এ ভিত্তিতে যখন আয় অর্জিত বা সংঘটিত হয়, তখনই লেনদেনটিকে আয় বা ব্যয় হিসেবে লিপিবদ্ধ করা হয় (নগদ অর্থ প্রাপ্তি বা পরিশোধ না হলেও)।

  • আধুনিক হিসাববিজ্ঞান বকেয়া ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত
  • হিসাববিজ্ঞানের সর্বসাধারণ গৃহীত নীতিমালা (GAAP) অনুযায়ী বকেয়া ভিত্তিতে হিসাব-নিকাশ করা হয়

 
২. নগদান ভিত্তি : এ ভিত্তিতে শুধুমাত্র নগদ টাকার প্রাপ্তি ও প্রদানের ঘটনা ঘটলেই তা লিপিবদ্ধ করা হয়।

  • এটি GAAP স্বীকৃত নয়